সর্দি কাশি থেকে মুক্তির উপায়

 




সর্দি এবং কাশি মানবদেহের সাধারিত একটি সামান্য রোগ যা সাধারণভাবে ঠান্ডা মৌসুমে দেখা যায়। এই

রোগে মুখোমুখি হতে বা গলায় একটি তীব্র দুকুল হওয়ার ফলে মানুষ হুঁশি হারায় এবং দৈহিক কষ্ট অনুভব

করতে পারে। একইসঙ্গে, এই সময়ে পোকা, ভাইরাস এবং অন্যান্য


আন্তর্জাতিক কারণে এই রোগে আক্রান্ত হতে সহারা হতে হতে সহানুভূতি বাড়ায়। তবে, এটি সাধারিত

হওয়ার সাথে সাথে সমস্যার সামান্য উপায়গুলি ব্যবহার করে এই সময়ে সহানুভূতি এবং সহজে মোক্তি

পাওয়া সম্ভব।


উপায় ১: গরম পানি ও স্বাস্থ্যকর খাবার:

সর্দি বা কাশির সময়ে বেশি গরম পানি পান করতে হবে। গুলি, চা, হট সুপ ইত্যাদি শীতলতা এবং

সহানুভূতি করতে সাহায্য করতে পারে। সোজা স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, দুগ্ধ এবং

প্রোটিন ধারণ করতে হবে।


উপায় ২: শীতল বাতাস:

ঘরের উইন্ডো খোলা রাখা এবং সকালের বেলায় শীতল বাতাস শরীরের প্রাণবাহিনীকে শীতল করতে

সাহায্য করতে পারে। এছাড়া, কোনও সময়ে শীতল বাতাস নিয়ে সানার পানি খেলে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।


উপায় ৩: আদকারি চিকিৎসা:

সর্দি বা কাশির জন্য কোনও বিশেষভাবে সুস্থমুখী ওষুধের জন্য একটি সাধারিত পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।

ডাক্তার প্রদত্ত নির্দেশনা মোতাবেক ওষুধ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।


উপায় ৪: হোমিওপ্যাথি ওষুধ:

হোমিওপ্যাথি ওষুধের মাধ্যমে সর্দি এবং কাশির লক্ষণগুলি কমাতে হতে পারে। তবে, এটি ব্যবহারে

আগে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।


উপায় ৫: প্রোটিন ও ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট:

স্বাস্থ্যকর খাবার, ফল, শাকসবজি এবং প্রোটিন ধারণ করা একটি ভাল প্রথম পদক্ষেপ। তবে, ডাক্তারের

পরামর্শের পর প্রোটিন ও ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে।


উপায় ৬: শীতল স্নান:

শীতল স্নান করা মাধ্যমে শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এছাড়া, এটি মাথা

ঠান্ডা করে মাথা ব্যাথা বা সিরে দুকুল হওয়ার লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।


উপায় ৭: পর্যাপ্ত আবহাওয়া এবং বিশ্রাম:


পুরোনো উষ্ণ, বৃষ্টির একটি জায়গা বা পর্যাপ্ত আবহাওয়ায় থাকা মোক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্রাম

নেওয়া যেতে পারে শরীরের সান্নিধ্য এবং সুস্থ হওয়ার জন্য কৌশল প্রদান করতে পারে।


উপায় ৮: গরম প্যাক:

গরম প্যাক অ্যাপ্লাই করা একটি অস্ত্র হতে পারে ঠান্ডা এবং সোজা হাস্পাতালে এবং কাছাকাছি এলাকার

ঔষধগুলি ব্যবহার করা হয়।


উপায় ৯: কাছাকাছি দোকানে যাওয়া এবং লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করা এড়িয়ে চলা:

সর্দি এবং কাশি সময়ে অফিস বা স্কুলে না যেওয়া হোক না অথবা কোনও বৃহৎ সভা অথবা একত্র হোক

না তা একটি ভাল পদক্ষেপ হতে পারে। আসুন আপনি সর্দি এবং কাশি থেকে মুক্তি পেতে কিভাবে

সহায়ক হতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা হোক।


উপায় ১০: আপনার বৃষ্টি পোড়ার অস্ত্র:

এই সময়ে আপনি কোথাও বা বাইরে বারান্নোর জন্য বৃষ্টি পোড়ার অস্ত্র রেখে যেতে পারেন, যেটি এই

রোগের সময়ে সহানুভূতি এবং মুক্তি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।


#ডাক্তারের পরামর্শ নিন


সর্দি কাশি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়


গরম পানি ও মধু:


  • গরম পানি খাবারের সাথে মিশিয়ে খান। গরম পানি সর্দি-কাশি ঠাণ্ডা করতে সাহায্য করতে পারে।

গরম পানির সাথে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে পান। এটি কাশি ও গলা দুকুলে রাহাত দেবে।

আদা-রস ও শহদ:

  • কোনো মৌসুমে সর্দি কাশির সময়, আদা-রস একটি দুই চা-চামচ নেয়া যেতে পারে। এটি শিতকালে
  • উপকারী হতে পারে।

  • আদা-রসে এক চা-চামচ শহদ মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

শুঁটকি ও তুলসি:



  • শুঁটকি গুঁড়ি করে তার রস নিয়ে নাওয়া যেতে পারে। এটি কাশি ও ঠাণ্ডা করতে সাহায্য করতে
  • পারে।

  • তুলসি পানির সাথে উপকারী হয়ে থাকে। এটি কাশি ও শুঁটকি দূর করতে সাহায্য করতে পারে।

হট শাওয়ার:


  • হট শাওয়ার সর্দি-কাশি ঠাণ্ডা করতে সাহায্য করতে পারে। হট শাওয়ারে দিয়ে ত্বকে গরম করলে

  • রেহাই পাওয়া যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ:


  • যদি সর্দি-কাশি অস্তিত্ব ধারণ করতে থাকে বা এটি দীর্ঘকাল চলতে থাকে, তবে একজন চিকিৎসকে

  • দেখাতে উচিত। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার পরিপ্রেক্ষ্যে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা হবে।



ঘন ঘন সর্দি কাশি লাগার কারন

ঘন ঘন সর্দি একটি সাধারিত রোগের লক্ষণ হতে পারে এবং এদের কারণ বিভিন্ন
হতে পারে। তবে, কিছু সাধারণ কারণগুলি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে:

ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন:
সর্দি অধিকাংশ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া এর কারণে হয়ে থাকে। এটি একটি ভাইরাস
বা ব্যাকটেরিয়াস থেকে এসব অতিরিক্ত জীবাণুর সঙ্গে মুক্তির জন্য শরীরে একটি
প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

আলার্জি:
কিছু লোকের শরীরে কোন প্রকার আলার্জি থাকতে পারে, যা তাদেরকে সর্দি এবং
বাকিভাইরাল ইনফেকশনের জন্য সহজভাবে এক্ষুণি প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকতে পারে।
আবহাওয়া পরিবর্তন: আবহাওয়া পরিবর্তন সর্দি হতে পারে, যেমন ঠান্ডা বা গরম
আবহাওয়া হতে পারে।

নাকে বা গলায় ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ: নাক বা গলায় ভাইরাস বা
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হওয়ার জন্য একটি সাধারিত পথ।

প্রযুক্তির কারণে: একটি ব্যক্তির সর্দি হতে পারে প্রযুক্তিতে বা পরিবারে অন্য কাউকে

সংক্রমণ হওয়ার জন্য একটি সাধারিত কারণে।


আপনি যদি বিরামধীন বা অসুস্থ অনুভূত করেন, তাদের সাধারিত চিকিৎসকের সাথে

যোগাযোগ করতে হবে। তারা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিশেষজ্ঞতা রাখে এবং

আপনার অবস্থার ভিত্তিতে চিকিৎসা প্রদান করতে সক্ষম হবে।

(বি দ্র: ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)











কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.